দৈনিক আবেশভূমি ডেক্স :এগরা কাঁথি :পূর্ব মেদিনীপুর।। আজ -২জুলাই বৃহস্পতিবার হলদিয়া অাইওসি-তে কর্মরত দেশপ্রাণের তরুণ ইঞ্জিনিয়ার অম্বুজাক্ষ মাইতির মৃতদেহের ময়নাতদন্ত হল না হলদিয়া মহকুমা হাসপাতালে। অস্বাভাবিক মৃত্যুর শিকার ফুলেশ্বরের অম্বুজাক্ষ মাইতির মৃতদেহে কোন অাঘাত বা দাগের চিহ্ন না থাকায় হলদিয়া মহকুমা হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসক ময়নাতদন্তের জন্য পাঠালেন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে। অম্বুজাক্ষের বাবা রথীন্দ্র প্রসাদ মাইতির অভিযোগ তার ছেলের কয়েকজন সহকর্মী গভীর রাত পর্যন্ত এক সঙ্গে কাটিয়ে পরে ঠান্ডা মাথায় খুন করে। তাঁরাই থানায় খবর না দিয়ে কোয়ার্টারের তালা ভেঙে তার মৃতদেহকে মেঝেতে শায়িত অবস্থায় দেখলেন? মৃতদেহকে নিজেরাই অাইও সি হাসপাতালে নিয়ে গেলেন ;ডেথ সার্টিফিকেটে লেখালেন ব্রড ডেথ? হাসপাতালে মৃতদেহ নিয়ে যাওয়ার পরে পুলিশ কে খবর দেওয়া হল কেন? ইঞ্জিনিয়ারের তমলুকের বাগদত্তা খবর পেল সকাল ৮ টায় ,অথচ ফুলেশ্বরে বাবাকে মৃত্যুর খবর দুপুর ১২ টায় কেন?বাগদত্তা খবর দিল কে? বাগদত্তা সহ তার পরিবারের লোকজনের মধ্যে মৃত্যু ঘটনা নিয়ে কোন হেলদোল নেই কেন?অাজকে হলদিয়া হাসপাতালে বাগদত্তা বা তার পরিবারের লোকজন অনুপস্থিতই বা কেন? বহু প্রশ্ন ইতিমধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে। হতভাগ্য পিতা রথীন্দ্র প্রসাদ মাইতির অভিযোগ তাঁর পুত্রকে চক্রান্ত করে খুন করা হয়েছে। তিনি হলদিয়া থানায় অভিযোগও করেছেন। তিনি নিরপেক্ষ তদন্তের দাবী জানিয়েছেন। পারিবারিক সুহৃদ ও প্রিয়জন তরুণ ইঞ্জিনিয়ারের মৃত্যুর সিঅাইডি তদন্তের দাবী জানিয়েছেন। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট থেকেই মৃত্যু রহস্য সূত্র পাওয়া যাবে দাবি ওয়াকিবহাল মহলের।